ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটে সকাল থেকে থেমে বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। সময়ের সাথে সাথে বাড়তে থাকা বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়ায় জেলার শরণখোলা, মোংলা, রামপাল ও মোরেলগঞ্জ
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে বাগেরহাটে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত চলছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন এলাকায় বাড়তে শুরু করেছে জোয়ারের পানির উচ্চতা। এতে ডুবে গেছে জেলার বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল। আজ রোববার
১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত মহাবিপদের বার্তা নিয়ে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মোংলা বন্দরের সভাকক্ষে সমন্বয় সভার পরে আবারও রবিবার(
উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করা ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’প্রবল বেগে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সংকেত পরিবর্তন করে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি আজ রাতেই ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে রেমাল। এটি আগামীকাল রোববারের (২৬ মে) কোনো এক সময় বাংলাদেশের
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে মোংলা বন্দরের সভাকক্ষে শনিবার (২৫ মে,) বেলা ১১:৩০ মিনিটি সময় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শাহীন রহমান এর সভাপতিত্বে ঘূর্ণিঝড়
ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় খুলনায় ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৬০৪টি আশ্রয়কেন্দ্র। এছাড়া ৩টি মুজিব কিল্লা ও ৫ সহস্রাধিক স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তত রয়েছে। এসব আশ্রয় কেন্দ্রে ৩ লাখ ১৫