শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১২ অপরাহ্ন
Notice :

সৌন্দয্যবর্ধন সূর্যমুখী ভোজ্যতেলেরচাহিদা মেটাচ্ছে।উত্তাল

চিতলমারী প্রতিনিধি: / ৪২ বার
আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১২ অপরাহ্ন

চিতলমারীতে সৌন্দয্যবর্ধন সূর্যমুখী ভোজ্যতেলের
চাহিদা মেটাচ্ছে।
মোঃ একরামুল হক মুন্সী, চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি :
মাঠ জুড়ে হলুদ ফুলের সমাহার চোখ জুড়াতে আসছেন ফুলপ্রেমী
দর্শনার্থী। আর এ দৃশ্যের দেখা মিলছে বাগেরহাটের চিতলমারী
উপজেলার শিবপুর উত্তর পাড়া কৃষিমাঠে। এখানে সৌন্দয্যবর্ধন
সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। শিবপুর, বড়বাড়িয়া, কলাতলা, হিজলা,
সন্তোষপুর, চরবানিয়ারীসহ উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে প্রতিনিয়ত
বাড়ছে সূর্যমুখীর চাষ।
কম সময় আর স্বল্প খরজে ভালো লাভ হওয়ায় চাষীরাও বেশ খুশি। ভোজ্য তেল
হিসেবে সূর্যমুখীর বীজের অনেক চাহিদা রয়েছে। সয়াবিন তেলের
থেকেও সূর্যমুখীর তেল বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন। সেকারনে
আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়ায় এর চাহিদা দিনদিন বাড়ছে।
মাঠ পরিদর্শন কালে দেখা মেলে চিতলমারী হাসিনা বেগম মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠশ্রেণীর শিক্ষার্থী তামান্না হকের (১২) সাথে। তিনি
জানান, সূর্য্যমুখী সৌন্দয্যের প্রতীক, দেখতে যেমন সুন্দর এর বীজের
তেলও অনুরুপ সুন্দর এবং পিওর; এর হলুদ পাপড়ী মানুষকে আকৃষ্টকরে।
এছাড়া ফুল ও ডাল-পালা জালানী হিসেবে ব্যবহার হয়।
স্থানীয় কামরুজ্জামান বলেন সূর্য্যমুখী অর্থকারী ফসল সূর্যমূখী
চাষে বিঘা প্রতি খরজ হয় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। সামান্য
রাসায়নিক সার এবং সেচ দিতে হয়। নভেম্বরে বীজ বপনের পর ৯৫ দিনের
মধ্যে তোলা যায়। প্রতি বিঘা জমি থেকে উৎপাদিত বীজ থেকে ১৮
থেকে ২০ হাজার টাকা ঘরে আসে।
চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সিফাত আল মারুফ জানান,
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে এ বীজ সরবরাহ করা হয়েছে। তিনি বলেন,
আর্থিক লাভের পাশা-পাশি সৌন্দর্য্য বর্ধন এই সূর্য্যমুখী গাছ। এর
তেলের মান ভালো এবং অর্থকারি ফসল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০  
এক ক্লিকে বিভাগের খবর