বাংলাদেশ আ’লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্যে দিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে গণতন্ত্রের নামে ‘কারফিউ গণতন্ত্র’ চালু করেছিলো জিয়া। এ সময়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষের আর্মি অফিসারদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিলো। মানুষ শ^াসরুদ্ধ অবস্থায় জীবন-যাপন করছিলো। এমনই পরিস্থিতি থেকে গণতন্ত্র ও দেশকে পুনজ্জীবিত করতে জীবন বাজি রেখে জাতির দায়িত্ব নিতে দেশে ফিরেন শেখ হাসিনা। তাঁকেও বঙ্গবন্ধুর মতো হত্যা করার বহু চেষ্টা করা হয়। মৃত্যুকে উপেক্ষা করে তিনি সামরিক শাসন ও স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করে ১৯৯৬ সালে জনগণের কাছে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেন।"
তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানি প্রেতাত্মারা আবারও দুষ্কৃতিকারীদের ঘাড়ে চেপে বাংলার গণতন্ত্রকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। আবার পিছিয়ে যায় বাংলাদেশ। এই পিছিয়ে পড়া মানুষদের সাথে নিয়ে অত্যাচার, নির্যাতন উপেক্ষা করে ২০০৮ সালে জনগণের ভোটের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার পাশাপাশি তিনি দেশের উন্নয়ণে মনোনিবেশ করেন। আর সেখানে তিনি সফলতার সাথে বাংলাদেশকে অনুন্নত দেশ থেকে উন্নয়ণশীল দেশে রুপান্তর করেছেন। আর এখন তিনি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশকে স্মার্ট উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাই আসুন বাংলাদেশকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের স্মার্ট উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে পাশে থেকে তাঁর হাতকে শক্তিশালী করি।
শুক্রবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মহানগর আ’লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আ’লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক। এ সময় বক্তৃতা করেন নগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, সহ-সভাপতি কাজী এনায়েত হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায় ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু।"
মহানগর আ’লীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন আ’লীগ নেতা এড. আইয়ুব আলী শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, আবুল কালাম আজাদ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আলমগীর কবির, শেখ মোঃ আনোয়ার হোসেন, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, মোঃ শাহজাদা, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্রনাথ ঘোষ, হাফেজ মোঃ শামীম, মোঃ মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, এড. সরদার আনিছুর রহমান পপলু, এড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, এস এম আকিল উদ্দিন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, শেখ আবিদ উলাহ, মোঃ নুর ইসলাম, চ ম মুজিবর রহমান, এড. মোঃ ফারুক হোসেন শেখ, আব্দুল হাই পলাশ, বাবুল সরদার বাদল, মঈনুল ইসলাম নাসির, জামিরুল হুদা জহর, ফেরদৌস হোসেন লাবু, কাউন্সিলর হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, শেখ এশারুল হক, এড. শামীম মোশাররফ, মোঃ ফায়েজুল ইসলাম টিটো, মোঃ শিহাব উদ্দিন, মোঃ আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মুন্সি মোঃ সেলিম হোসেন, মীর মোঃ লিটন, মুন্সি মোত্তালিব মিয়া, সরদার আব্দুল হালিম, মোঃ আযম খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মোতালেব মিয়া, এড. এ কে এম শাহজাহান কচি, রনজিত কুমার ঘোষ, সফিকুর রহমান পলাশ, অধ্যাপক এ বি এম আদেল মুকুল, এড. শামীম আহমেদ পলাশ, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, নাসরিন আক্তার, এড. তারিক মাহমুদ তারা, মীর বরকত আলী, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, মোঃ ইমরুল হাসান, রোজী ইসলাম নদী, রাফিজা আক্তার মিরা ও খাদিজা সুলতানা সোনালী, আঞ্জুমানয়ারা, মমতাজ বেগম, জেসমিন সুলতানা শম্পা, পারভিন ইলিয়াছ, মিনু রহমান, নুর জাহান রুমি, নুরিনা রহমান বিউটি, তাসলিমা আক্তার লিমা, রেজওয়ানা প্রধান, আফরোজা জেসমিন বিথী, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, রেখা খানম, মাকসুদা খানম পাখি, রোকেয়া রহমান, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুরা, কবিতা আহমেদ, সবনম মুস্তারী বকুল, আসমা খানম, কহিনুর, ফারুক হোসেন, খান কবির, এনামুল হক কবির, শামীম আহমেদ, মলিক নওশের আলী, হাফেজ আব্দুর রহীম খান, মোঃ আজিম উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, শাকিল আহমেদ, নজরুল ইসলাম খোকন, গাজী মোশারেফ হোসেন, শিকদার ফারুক হাসান তুরান, শেখ আরিফ উলাহ, রফিকুল ইসলাম মুকুল, কবির পাঠান, মোঃ আশরাফ আলী হাওলাদার শিপন, মোঃ জিলহাজ¦ হাওলাদার, মোঃ শহীদুল হাসান, মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম, জহির আব্বাস, মাহমুদুর রহমান রাজেসসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। #
smkb