এ ঘটনায় বাগেরহাট জেলাজুড়ে সাংবাদিকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সাংবাদিকরা অবিলম্বে এ ঘটনায় জড়িতদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দলটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাগেরহাট উপজেলা প্রেসক্লাব এর পক্ষ থেকে । হামলাকারীরা শরণখোলা প্রেস ক্লাব সভাপতি প্রতিদিনের বাংলাদেশের উপজেলা প্রতিনিধি ইসমাইল হোসেন লিটন ও সাধারণ সম্পাদক কালের কণ্ঠের প্রতিনিধি মহিদুল ইসলামকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে।
এদিকে বাগেরহাটের শরণখোলা প্রেস ক্লাবে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাগেরহাট জেলাজুড়ে পেশাদার সকল সংবাদ কর্মীদেরর মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সাংবাদিকরা অবিলম্বে এ ঘটনায় জড়িতদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দলটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।বাগেরহাট উপজেলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে সভাপতি মাসুম হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক আজাদ রশীদি,ও তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
শরণখোলা প্রেস ক্লাবে হামলার বিষয়ে বাগেরহাট জেলা জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভানেত্রী শাহিদা আক্তার বলেন, দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহিংসতা না করতে দলীয় নেতাকর্মীদের বার বার নির্দেশনা দিয়েছেন। এরপরও যারা সহিংসতা করেছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উল্লেখ গত বুধবার (০৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে বিএনপির অঙ্গসংগঠন মহিলা দলের শরণখোলা উপজেলা সভানেত্রী সাগর আক্তারের উপস্থিতিতে তার দুই ছেলে শামিম হাসান সুজন ও সোহাগ এবং বিএনপির সমর্থক পদ্মা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক হেলাল তালুকদারের নেতৃত্বে ৫০-৬০ জনের একদল সন্ত্রাসী এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
rk