সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ, স্বৈরাচার শেখ হাসিনাসহ বাগেরহাটের সাবেক তিন এমপি শেখ হেলাল, শেখ সারহান নাসের তন্ময়, মীর শওকাত আলী বাদশাসহ জেলা আওয়ামী লীগ ও তার অংঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও স্বারকলিপি প্রদান করে বিএনপির নেতাকর্মীরা। রবিবার সকালে জেলা প্রশাসকের অফিসের সামনে বাগেরহাট জেলা বিএনপি পরিবারের আয়োজনে কয়েক শত নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বাগেরহাট জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ফকির তারিকুল ইসলামসহ বক্তারা সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের পাশাপাশি স্বৈরাচার শেখ হাসিনাসহ বাগেরহাটে বিগত ১৫ বছরে হত্যা, গুম, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও দূনীতিতে জড়িত থাকার দায়ে জেলার সাবেক তিন এমপি শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সারহান নাসের তন্ময়, মীর শওকাত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু, জেলা যুবলীগের সভাপতি সরদার নাসির উদ্দিন, বাগেরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র খান হাবিবুর রহমান, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারন্পাদক খান আবু বকরসহ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবী জানানো হয়।
বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন শেষে একই দাবীতে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আহমেদ কামরুল হাসানের কাছে স্বারকলিপি প্রদান করেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।
এ সময় বাগেরহাট জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ও ষাট গম্বুজ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফকির তারিকুল ইসলাম ছাড়াও এ্যাডভোকেট এম এ ওয়াদুদ মুক্তা, এ্যাডভোকেট শেখ নুরুল ইসলাম, এ্যাডভোকেট সিকদার ইমরান হোসেন, এ্যাডভোকেট হীরক মিনা, ষাট গম্বুজ খান জাহান আলী আলিম মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মোঃ আসলাম হোসেন, ষাট গম্বুজ টেকনিক্যাল বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ শেখ জাহিদুল ইসলাম, রন বিজয়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ কবির হোসেন, বিএনপি পরিবারের সদস্য শেখ মহিদুল ইসলাম, আল মামুন টিপু, ফকির মাসুম বিল্লাহ, শেখ হারুন, সালমা খাতুন, চায়না বেগমসহ সহ¯্রাধিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। al