বাগেরহাটে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীদের কর্মবিরতি অব্যাহত,পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন বৈষম্য এবং মানহীন-নিম্নমানের মালামাল সরবরাহের কারণে ভঙ্গুর বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা নিরসনসহ অভিন্ন চাকরি বিধি ও চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি অব্যাহত রয়েছে। ফলে গ্রাহক সেবা ব্যাহত হচ্ছে। কর্মবিরতির ১০ম দিন। মঙ্গলবার বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে কর্মবিরতি ও দাবি আদায়ের লক্ষে আন্দোলন করছেন সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তারা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে স্থায়ী নিয়োগ প্রদান, অভিন্ন চাকরি বিধি প্রদান ও বেতন বৈষম্য নিরসণের দাবিতে নানা সেøাগান দেয়। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ণ বোর্ডকে বয়কটের ঘোষনা দেন। যৌক্তিক এসব দাবি মেনে নিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন আন্দোলনকারীরা। যতদিন পর্যন্ত দাবি মেনে নেওয়া হবে না, ততদিন পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দেন কর্মচারীরা। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ণ বোর্ড কর্তৃক নিম্নমানের যন্ত্রপাতি সরবরাহেরও অভিযোগ তোলেন কেউ কেউ। যার ফলে গ্রাহক সেবা দিতে ভোগান্তিতে পড়েন বলে অভিযোগ করেন তারা। কর্মবিরতি সময় ব্ক্তব্য দেন, বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম শহিদুল ইসলাম, এজিএম সিফাতুল্লাহ, পারভেজ আলম, মোঃ রিপন বিশ্বাস, আরিফুর রহমান,, মিটার রিডার, বিলিং সহকারীসহ আরো অনেক। আন্দোলনকারীরা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ণ বোর্ডকে বয়কটের ঘোষনা দেন। যৌক্তিক এসব দাবি মেনে নিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন আন্দোলনকারীরা। যতদিন পর্যন্ত দাবি মেনে নেওয়া হবে না, ততদিন পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দেন কর্মচারীরা। বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জেনারেল ম্যানেজার সুশান্ত রায় বলেন, এই আন্দোলন ১ জুলাই থেকে থেকে শুরু হয়েছে । বর্তমানে ১০ দিন ব্যাপী চলছে আন্দোলন ও কর্মবিরতি। ফলে গ্রাহক সেবায় বিঘ্ন হচ্ছে। আমি চাই দ্রæত এই সমস্যা সমাধান হোক সকলেই কাজে ফিরে আসুক। #az