বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার কুখ্যাত আওয়ামী লীগ ক্যাডার বাহিনীর প্রধান বাদশা শেখকে আটক করেছে থানা পুলিশ। রবিবার (১২জানুয়ারী) মধ্য রাতে উপজেলার বড়বাক এলাকা থেকে পুলিশ তাকে আটক করে। চিতলমারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস,এম, শাহাদাৎ হেসেন জানান, বাদশার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় হত্যা ও চাঁদাবাজী, সহ ১৪টি মামলা রয়েছে। বাদশা চিতলমারী উপজেলার চর চিংগড়ি গ্রামের সালাম শেখের পুত্র। তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এদিকে বাদশার গ্রেফতারের খবরশুনে বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ স্বস্তির নি:শ^স ফেলেছে। তারা সোমবার সকাল ১১টায় চিংগড়ি বাজার সড়কে তার বিচারের দাবীতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল, কুশপুত্তলিকা দাহ সহ আনন্দ উল্লাশকরে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
বিক্ষোভে অংশনেয়া স্থানীয় কাওছার শেখ জানান, সন্ত্রাসী বাদশাকে নির্বাচনে ভোট না দেয়ায় তাকে ধরে নিয়ে তার বাম পা’ কেটে ফেলে।
চিংগড়ি গ্রামের আকরাম শেখ জানান, বিগত ইউপি নির্বাচনে বাদশা তার নিকট ভোট চাইতে গেলে ভোট দিতে না বলায়, নির্বাচনের পর তার সন্ত্রাসী বাহিনীর আলামিন শেখ, অলি শেখ,রুহুল শেখ রমজান শেখ সহ শক্তিশালী ক্যাডার বাহিনী তাকে ধরে ডান হাতের কব্জি কেটে নেয়। স্থানীয় অনেকে জানান আওয়ামী শাষণ আমলে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সে এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটিপতি বনে যায়।
চিতলমারীতে আওয়ামী ইউপি চেয়ারম্যান আটক
এলাকায় মিষ্টি বিতরণ।
মো: একরামুল হক মুন্সী, চিতলমারী (বাগেরহাট)প্রতিনিধি:
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার কুখ্যাত আওয়ামী লীগ ক্যাডার বাহিনীর প্রধান বাদশা শেখকে আটক করেছে থানা পুলিশ। রবিবার (১২জানুয়ারী) মধ্য রাতে উপজেলার বড়বাক এলাকা থেকে পুলিশ তাকে আটক করে। চিতলমারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস,এম, শাহাদাৎ হেসেন জানান, বাদশার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় হত্যা ও চাঁদাবাজী, সহ ১৪টি মামলা রয়েছে। বাদশা চিতলমারী উপজেলার চর চিংগড়ি গ্রামের সালাম শেখের পুত্র। তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এদিকে বাদশার গ্রেফতারের খবরশুনে বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ স্বস্তির নি:শ^স ফেলেছে। তারা সোমবার সকাল ১১টায় চিংগড়ি বাজার সড়কে তার বিচারের দাবীতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল, কুশপুত্তলিকা দাহ সহ আনন্দ উল্লাশকরে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
বিক্ষোভে অংশনেয়া স্থানীয় কাওছার শেখ জানান, সন্ত্রাসী বাদশাকে নির্বাচনে ভোট না দেয়ায় তাকে ধরে নিয়ে তার বাম পা’ কেটে ফেলে।
চিংগড়ি গ্রামের আকরাম শেখ জানান, বিগত ইউপি নির্বাচনে বাদশা তার নিকট ভোট চাইতে গেলে ভোট দিতে না বলায়, নির্বাচনের পর তার সন্ত্রাসী বাহিনীর আলামিন শেখ, অলি শেখ,রুহুল শেখ রমজান শেখ সহ শক্তিশালী ক্যাডার বাহিনী তাকে ধরে ডান হাতের কব্জি কেটে নেয়। স্থানীয় অনেকে জানান আওয়ামী শাষণ আমলে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সে এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটিপতি বনে যায়।ak